Posts

আইসিটিতে ক্যারিয়িার কেন গড়বেন?

Image
  দেশে বেকারের সংখ্যা ও বেকারত্ব নিয়ে প্রায়ই তর্ক-বিতর্ক হয়ে থাকে। তবে যোগ্য ও মেধাবীরা যে সবসময়ই কাজ পান এবং নিজ উদ্যোগে নিজের পথ খুঁজে নিতে পারেন, এ বিষয়ে দ্বিমতের অবকাশ নেই। দেশে গত কয়েক বছরে দেশী-বিদেশী বিনিয়োগসহ কর্মসংস্থান বেড়েছে আশাব্যঞ্জক গতিতে। সবচেয়ে বেশি কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি ও কম্পিউটার প্রকৌশল খাতে। এর তথ্য প্রমাণসহ সমর্থন মিলেছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)-এর এক গবেষণা প্রতিবেদনে। ২০১৮ সালের কর্মসংস্থান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে এডিবি দেখতে পেয়েছে, শিক্ষিত স্নাতকদের মধ্যে সর্বাধিক কর্মসংস্থান হয়েছে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ও আইটি সেক্টরে- প্রায় ৭৭.১ শতাংশ। যেখানে অন্য সব বিষয়ে স্নাতকদের কর্মসংস্থানের হার ৪০ শতাংশ। তদুপরি কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ডিগ্রীপ্রাপ্তরা এক বছরের মধ্যেই প্রবেশ করতে পারে কর্মজীবনে। তবে এখাতে মেয়েদের অংশগ্রহণ এখনও কম। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আউটসোর্সিংয়েও বাংলাদেশের অবস্থান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে আশাব্যঞ্জক। জাতীয় সংসদে পরিবেশিত এক তথ্যে জানা যায়, ২০২১ সাল নাগাদ দেশে আইসিটি সেক্টরে ২০ লাখ তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে।

শিখুন: Free Facebook Marketing

Image
ফেসবুক নিয়ে কিছু তথ্য: পুরো পৃথিবীতে প্রায় ৮০০ কোটি লোকের বসবাস। আর ফেসবুকে ইউজার এর সংখ্যা প্রায় ৩০০ কোটি। অর্থাৎ ফেুসবুক এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে আপনি প্রায় ৩০০ কোটি গ্রাহক পাচ্ছেন। যা সারা বিশ্বের প্রায় ৩৮% লোকের সমষ্টি। যদি আমরা ফিরে আসি বাংলাদেশের সমিক্ষার ক্ষেত্রে তাহলে তাহলে বাংলাদেশের ১৭ কোটি লোকের মাঝে প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ। একবার চিন্তা করুন দেখুন বাংলাদেশের প্রায় ২৫% লোক কে পাচ্ছেন একটি মাত্র প্লাটফর্মে। ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং শিখতে গুগল ফর্মটি পূরন করুন:   ক্লিক করুন Source: StatCounter Global Stats - Social Media Market Share মার্কেটপ্লেস হিসেবে ফেসবুক: বাংলাদেশে জনপ্রিয়তার দিক থেকে ২য় স্থানে আছে ইউটিউব কিন্ত আপনি যদি উপরের পরিসংখ্যান দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন ২য় স্থানে থাকা ইউটিউব থেকে প্রায় ৪/৫ গুন বেশি খরচ করা হয় ফেসবুকে। অর্থাৎ আমাদের দেশে অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে ফেসবুক প্রায় অপ্রতিদ্বন্দী। আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন অনলাইন ব্যাবসার জন্য ফেসবুক কতটা জনপ্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ন । তাহ আপনি যদি ঠিক মতো ফেসবুক মার্কেটিং টি শিখতে পারেন তাহলে অন্তত পক্ষে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং

স্প্যাম শব্দ ও তার ক্ষতিকর প্রভাব এবং বাচার উপায়

Image
  আপনারা যারা অনলাইন আয় বিষয়ক কাজের সাথে জড়িত তারা স্প্যাম এর বিষয় এ কম-বেশি শুনে থাকবেন। আমাদের কাজের একটি গুরুত্ব পূর্ন অংশ হলো ইমেইল মার্কেটিং। বিশেষ করে এফ্লিয়েড ও সিপিএ মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ইমেইল মার্কেটিং খুব ভাল ফলাফল এনে দিতে পারে। কিন্তু ইমেইল মার্কেটিং মূলত ব্যাহত হয় স্প্যামিং এর কারনে। আর তখনি আমরা আমাদের কাংখিত লক্ষে পৌছাতে পারি না। এবং প্রত্যাশিত আর্নিং সম্ভব হয় না। স্প্যাম কিঃ   আমাদের ইমেইল মার্কেটিং এর ভাষায় স্প্যাম হলো কতগুলো শব্দের সমষ্টি যা গুগলের তরফ থেকে নিষিদ্ধ। গুগল বেশ কিছু শব্দ কে তাদের গ্রাহকের জন্য হুমকি, ডিস্টার্ব বা ক্ষতিকর মনে করে এবং এই শব্দ রিলেটেড যে কোন মেইল কে তারা স্প্যাম মেইল ভেবে নেয়। এই শব্দ গুলো বিভিন্ন অফারের সাথে সম্পৃক্ত হতে পারে, কোন ধরনের বাজে ভাষা হতে পারে, স্ক্যাম এর সাথে জড়িত ভাষা হতে পারে। স্প্যাম মেইল গুলো কখোনই গ্রাহকের কাছে যায় না। এটা বাউন্স করে। এর থেকে বাচার উপায়ঃ   স্প্যাম থেকে বাচার সেরা উপায় হলো, আপনার ইমেইলে স্প্যাম শব্দের ব্যাবহার এড়িয়ে যাওয়া। অর্থাৎ এমন শব্দ ইমেইলে ব্যবহার না করা যা গুগল স্প্যাম মনে করে। স্প্যাম ওয়ার্ড কোথায়